জনতার কলম ত্রিপুরা টাকারজলা প্রতিনিধিঃ- 2009 সালে সামাজিক ভাবে বিয়ে হয় চড়িলাম আড়ালিয়ার মুকলেস রহমানের কন্যা সুস্মিতা চৌধুরীর সাথে নবশান্তিগঞ্জ,মোহনপুর পালপাড়া থানা টাকারজলার মৃত ফরিদ মিঞার ছেলে লিটন মিঞার সাথে বিয়ে হয়,লিটন মিঞা রাজ্য পুলিশের কনস্টেবল,বিয়ের কয়েকবছর ভালোভাবে কাটলেও প্রথম কন্যা সন্তান হওয়ার পর থেকে শুরু হয় ,শারিরীক ও মানষিকভাবে যন্ত্রনা,এমনকি মারধও করা হত,শাশুড়ির নাম আয়েসা খাতুন(সরকারি কর্মচারী)ননাস সুজাতা বেগম (চিনু) কন্যা সন্তান হওয়ার পর থেকে ই অকথ্য নির্যাতন শুরু করে,দ্বিতীয় কন্যা সন্তান হওয়ার পর নির্যাতনের ঘটনা বেড়ে যায়,এমনকি সুস্মিতাকে বেশ কয়েকবার হত্যার চেষ্টা করে বলে অভিযোগ,এমনকি পরবর্তীতে চারবার জোরপূর্বক গর্ভপাত করায় বলে অভিযোগ,এমনকি অবৈধ গর্ভপাত করাতে গিয়ে একবার সুস্মিতাকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয় বলে অভিযোগ,,
পাশাপাশি সুস্মিতার স্বামী লিটন মিঞা অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে পুটিয়ার জেসমিন আক্তার,তিনি উদয়পুর ব্লকে কর্মরত, মারধরের কারনে 2020 সালে এপ্রিল মাসে গ্ৰাম সভা হয়,সভায় সিদ্ধান্ত হয় মাসে ২০ হাজার টাকা সুস্মিতাকে দেবে এবং অবৈধ সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসবে ,মারধরও আর করবে না,কিন্তু কথায় কথায় থেকে গেল ,দেড় বছরে এক টাকাও দেয় নি,নিজের নিরাপত্তার ,দুটি সন্তান কে বাচিয়ে রাখার জন্য সুস্মিতা আগরতলা গজারিয়া তে ভাড়া বাড়িতে থাকছে ,কষ্টে কোনরকম দিনযাপন করছে,ভবিষ্যৎ অন্ধকারে, বেটি পড়াও,বেটি বাচাও শ্লোগানটি যেন আজ অন্ধকারে, বিচারের আশায় এসপি,এসডিও,এসডিএম,থানায় বিচার চেয়েও বিচার পায় নি,বাধ্য হয়ে ফ্যামিলি কোর্টে মামলা করে,
অপরাধ
বেটি বাচাও,বেটি পড়াও শ্লোগান আজ অন্ধকারে নিমজ্জিত
- by janatar kalam
- 2021-07-25
- 0 Comments
- Less than a minute
- 3 years ago
Leave feedback about this