করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে সারা দেশ যখন একত্রে লড়াই করে চলছে. সেই জাগায় পিছিয়ে নেই আমাদের ছোট্ট রাজ্য ত্রিপুরাও. উল্লেক্ষ করোনা নিবারণের জন্যে প্রধানমন্ত্রী যেভাবে দেশবাসীর স্বার্থে কাজ করে চলেছেন তা দেখে সারা দেশের মানুষের সাহায্যার্থে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে মহকুমা শাসকের মাধ্যমে ১কটি টাকার অনুদান দিলো রাজ্যের পশ্চিম জেলার সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক.
সারা দেশে যখন যাতায়াতের সমস্ত রকম পরিষেবা বন্ধ ঠিক সেই মুহূর্তে ত্রিপুরার জন্য দুঃসাহসিক পদক্ষেপ নিলো এয়ার ইন্ডিয়ার একটি কার্গো বিমান. উল্লেক্ষ এয়ার ইন্ডিয়ার একটি কার্গো বিমান ৭৭টি কার্টুন প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিয়ে কোলকাতা থেকে ত্রিপুরার উদ্যেশে রওনা দেয়. বিমানটি এম বি বি বিমান বন্দরে দুপুর ১.৩০ মিনিটে অবতরন হয়. রাজ্যের জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী আমদানির ক্ষেত্রে
দেশের সরকার করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় যে পদক্ষেপ গুলি নিয়েছেন তা অতি প্রশংসনীয় বলে বক্তব্য রাখেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী রতন লাল নাথ. পাশাপাশি তিনি গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ সাংবাদিকদের কাছে আহ্বান রাখেন রাজ্যে এই পরিস্থিতিতে প্রশাসনের কঠোর মনোভাব দেখে ওহ এড়িয়ে চলার জন্য. তিনি এ ওহ পরিষ্কার করে দেন যে পুলিশের পক্ষে বলছেন না. তাছাড়া তিনি রাজ্যবাসীর কাছে
দেশের সরকার মহামারী করোনা সংক্রমনের হাত থেকে রক্ষা করতে সারা দেশে লক ডাউন ঘোষনা করেছেন. লক ডাউনের কারনে বড় ছোট শপিং কমপ্লেক্স থেকে একাংশ ছোটোখাটো দোকানপাটও বন্ধ . একদিকে দেশের সরকারের এই সিদ্ধান্তে কিছুটা কষ্ট হলেও সারা দেশের মানুষ ছুটির আমেজে লক ডাউন কাটাচ্ছেন ঘরে বসেই . অন্যদিকে এই লক ডাউনের ফলে একটি অংশের মানুষের
গোটা বিশ্ব যখন করোনা আতঙ্কে ভোগছে ঠিক তখনি সারা দেশ ব্যাপী চলছে চিকিৎসক ও চিকিৎসাশাস্ত্রে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের জন্য সাহায্যের অনুদান প্রদান। সেই সময় পিছিয়ে নেই আমাদের ছোট্ট রাজ্য ত্রিপুরাও। উল্লেক্ষ রাজ্যে বিভিন্ন সংস্থা ও সংঘটনের পাশাপাশি রাজধানীর কৃষ্ণনগরস্থিথ স্কাই লার্ক ক্লাব করোনা নিবারনে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলো। সেই দিন ক্লাবের উদ্যোগে শিক্ষামন্ত্রীর মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ
রাজ্যে লক ডাউন চলাকালীন পরিস্থিতিতেও নেশা বিরোধী অভিযানে বোরো সাফল্য পেলো রাজ্য প্রশাসন। ঘটনা সূত্রে খবর রাজ্যে লক ডাউন চললেও রাজধানীর মাহারাজগঞ্জ বাজারের বেশ কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সামনে থেকে দোকানে তালা লাগিয়ে ভেতর দিকে দেশি ও বিদেশি মদের রমরমা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছিলো। কিন্তু ব্যবসায়ীদের কপাল যে চুরের ১০দিন গৃহস্তের ১দিন প্রবাদের মত সেটা কে জানতো।
রাজ্য সরকার গৃহহীন রিকশাও শ্রমিক ও ভবঘুরুদের জন্য দিনে দুবার খাবারের বেবস্থা করবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো। আজ সেই প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন হলো। বৃহস্পতিবার আগরতলা পুরো নিগমের কমিশনার শৈলেশ কুমার যাদবের তত্ত্বাবধানে একটি দল গৃহহীন মানুষদের মাঝে রাতের খাবার তুলে দিলো।পাশাপাশি প্রতিবেশী রাজ্যের পশ্চিম বাংলা সরকার জনগণের স্বার্থে যে যে পদক্ষেপ নিচ্ছেন তদ্রুপ আমাদের ছুট্ট রাজ্য ত্রিপুরার
রাজ্যে করোনা আতঙ্কের মাঝে রানীর বাজার পিএস এলাকার স্টেট ব্যাঙ্কের এটিএম এ টাকা ফেলতে আসা এটিএম কর্মীদের উপর স্থানীয় যুবকদের আক্রমণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্ষোভ দেখাচ্ছে এটিএম কর্মীরা। বৃহস্পতিবার রাজধানীতে লক ডাউনে কর্মরত আরক্ষা কর্মী যখন পেট্রোলিং করছিলেন তখন তাদেরকে দেখে ঘটনার কারণ জানতে চাইলে তাদের দেওয়া বক্তব্যের পর পুলিশ সর্ব প্রথম এনিয়ে ঐ যুবকদের
মহামারী করোনা ভাইরাসের আতংকে গোটা বিশ্ব। এরফলে দেশের প্রধানমন্ত্রী সারাদেশে লক ডাউন ঘোষনা দেয়, বৃহস্পতিবার লক ডাউনের তৃতীয় দিনে এক অন্য চিত্র দেখা গেলো রাজধানীতে । এই প্রথম কুনো ডায়াগনস্টিক সেন্টার তথা আগরতলা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের উদ্যোগে রাজ্য প্রশাসনের সি আই ডি ব্রাঞ্চ ও পুলিশ সুপারের আধিকারিকদের হাতে তুলে দেয় মাস্ক। এসময়ের মধ্যে প্রশাসন যেভাবে কাজ
মহামারী করোনা ভাইরাস আতংকে যখন রাজ্যের মানুষের অবস্থা নাজেহাল, ঠিক তখনি মানুষের উদ্যেশে কিছুটা সস্তির বার্তা দিলো সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক। উল্লেখ্য সাংসদের তত্ত্বাবধানে ৪টি জেলা রয়েছে সেই ৪টা জেলাতে মহকুমা শাসকের হাত দিয়ে সাংসদ উন্নয়ন তহবিল থেকে ৫০লক্ষ টাকা অনুদান প্রদানের ঘোষনা দেন। যথাক্রমে সদর ডিস্ট্রিক্ট ২৫লক্ষ , সাউথ ডিস্ট্রিক্ট ৫লক্ষ , গোমতী ডিস্ট্রিক্ট ৬লক্ষ
