2024-11-07
agartala,tripura
রাজনৈতিক রাজ্য

শেষ হাসি কে হাসবে সেটা বলবে ফলাফল, প্রচারে কোন প্রার্থী কারো থেকে পিছিয়ে নেই 

জনতার কলম ত্রিপুরা আগরতলা প্রতিনিধি :- পুরোদমে বেজে গেছে ভোটের বাদ্দি , একদিকে লোকসভা নির্বাচন অপরদিকে ৭ রামনগর বিধানসভার উপনির্বাচন। প্রতিদ্বন্দ্বী মেয়র দীপক মজুমদার ও সিপিআইএমের রতন দাস। জয়ের হাসি কে হাসবে সেটা বলবে ফলাফল। আগরতলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ একটি বিধানসভা কেন্দ্র ৭ রামনগর।

এই বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বরাবরই জয়ী হয়ে এসেছিলেন প্রয়াত সুরজিত দত্ত। মাঝে একবার রতন দাসের ভাগ্য খুলে বিধায়ক হয়ে গিয়েছিলেন। সে সময় ভোটের ফলাফল পুনরায় গণনা করার প্রস্তাব উঠেছিল। কিন্তু সুরজিৎ দত্ত নিজেই এই গণনা থেকে হয়তোবা অন্তর আত্মার ডাকে সরে এসে পড়েছিলেন। সেই পাঁচ বছর বিধায়ক ছিলেন রতন দাস। তারপরের নির্বাচনেই এই কেন্দ্র থেকে বিজেপির প্রার্থী হিসেবে সরজিত দত্ত জয়ী হয়ে আসেন।

তারপর থেকেই এই কেন্দ্রের প্রতিনিধিত্ব করে আসছিলেন বিধায়ক সুরজিত দত্ত। তার প্রয়াণে হঠাৎই এই কেন্দ্রে উপনির্বাচনের প্রয়োজন হয়। আর এই নির্বাচনেই প্রয়াত সুরজিত দত্তের সহধর্মিনীর আশীর্বাদ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে নেমে পড়েছেন মেয়র দীপক মজুমদার। এদিকে আগরতলা পুর নিগমের মেয়র দীপক মজুমদারের পুরো নখ দর্পণে রয়েছে রামনগর এলাকা। যেমন মেয়র হিসেবে পূর্ব পরিচিতি রয়েছে তেমনি এই এলাকার স্থানীয় ক্লাব সম্পাদকও রয়েছেনযার।

ফলে প্রচারে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন। পাশাপাশি বামফ্রন্ট প্রার্থী রতন দাসও মাথার ঘাম পায়ে ফেলে সমতলে প্রচারে ট্যাককা দিয়ে চলেছে। তবে শেষ জয়ের হাসি কে হাসবে সেটাই কিন্তু এখন লক্ষ টাকার প্রশ্ন। মেয়র নিজেও দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে দাবি করছেন এই কেন্দ্র থেকে অনায়াসেই জয়ী হবেন তিনি।

প্রসঙ্গত রামনগর বিধানসভা কেন্দ্রটিতে মূলত সংখ্যালঘু ভোটাররাই কোন প্রার্থীর জয় পরাজয়ের নির্ণায়ক শক্তি। প্রচারে কোন প্রার্থী কারো থেকে পিছিয়ে নেই। তবে ফলাফল প্রকাশ পেলেই পরিষ্কার হয়ে যাবে কার ভাগ্য খুলেছে।

 

 

Leave feedback about this

  • Quality
  • Price
  • Service