জনতার কলম,ত্রিপুরা,বিশালগড়, প্রতিনিধি :-দীর্ঘদিন ধরে বিশ্রামগঞ্জ এলাকার উপজাতি যুবকদের একপ্রকার নেশায় আসক্ত করে তুলছে কিছু নেশা কারবারিরা। আর তাদের মধ্যে একজন হলেন টিপু সুলতান মজুমদার। বাড়ি তার সোনামুড়া বর্ডার এলাকায়। জানা যায় টিপু সুলতান মজুমদার দীর্ঘদিন যাবত বর্ডার এলাকা থেকে শুরু করে বিশ্রামগঞ্জ এর বিভিন্ন উপজাতি যুবকদের বিভিন্ন নেশায় আসক্ত করে তুলছে প্রতিনিয়ত তাদের এই নেশা জাতীয় ট্যাবলেট এবং ড্রাগস খেয়ে যুবকরা বিভিন্ন রকম কুকর্ম করে যাচ্ছে। এমনকি পরিবারের লোকদের আঘাত করতে দ্বিধাবোধ করেনা উপজাতি যুবকরা। যুবকদের শরীরে এই ড্রাগস কি পরিমান কাজ করে তা একমাত্র যুবকদের কুকর্ম করার কাজগুলি লক্ষ্য করলে দেখতে পাওয়া যায় বিভিন্ন রকম অল্পবয়স্ক যুবতীদের বিভিন্ন জায়গায় রেপ করা ধর্ষণ করা শেষ পর্যন্ত যুবতীদের মেরে ফেলা হোক আর এই নেশায় আসক্ত হওয়া যুবকরাই করতে পারে। যুবকদের দিন দিন এইভাবে নেশায় আসক্ত হওয়ার দিকে লক্ষ্য করতে পেরে এলাকার কিছু লোকেরা এই নেশা কারবারি টিপু সুলতান মজুমদারকে বারবার সতর্ক করে দিয়েছেন।কিন্তু টিপু সুলতান মজুমদার এলাকার লোকদের কোনরকম পাত্তা না দিয়ে তার ব্যবসা প্রতিনিয়ত চালিয়ে যাচ্ছে যার ফলে উপজাতি থেকে শুরু করে এলাকার লোকেদের মধ্যে এক নেশার টান পড়ে গিয়েছে। আজ দীর্ঘ চার মাস ধরে টিপু সুলতানকে বারবার সতর্ক করা সত্ত্বেও সে কোনরকম কথা মানছেন না। অবশেষে আজ বান্দর খামা এলাকার লোকেরা মিলিত হয়ে টিপু সুলতান মজুমদারকে আটক করে এবং তাকে জিজ্ঞাসা করলে সেই নেশা সম্পর্কে কিছু জানেন বলে জানে না জানিয়ে দেন।তারপর উত্তেজিত জনতা তাকে যখন তল্লাশি চালায় তখন তার কাছ থেকে প্রচুর পরিমাণে ব্রাউন সুগার পায় এবং তাকে গণধোলাই দিয়ে কবর দেয়া হয় বিশ্রামগঞ্জ থানা।বিশ্রামগঞ্জ থানা থেকে পুলিশ ছুটে গিয়ে বান্দর খামা এলাকা থেকে উপজাতিদের মুখ থেকে টিপু সুলতানকে উদ্ধার করে প্রথমে বিশামগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে যান।সেখানে কর্তব্যরত ডাক্তারবাবুরা তার অবস্থা বেগতিক দেখে তাকে হাপানিয়া হাসপাতালে রেফার করে দেন। এদিকে উপজাতিদের বক্তব্য থানা বাবুরা টিপু সুলতান থেকে মোটা অংকের রফা প্রতিনিয়ত নিয়ে থাকেন তাই টিপু সুলতানের প্রতি তাদের কোনরকম হেলদোল নেই অবশেষে জনগণের তৎপরতায় টিপু সুলতান কে আটক করা হয়
janatar kalam Blog রাজ্য টিপু সুলতান মজুমদার নামে কুখ্যাত নেশা কারবারি আটক বিশ্রামগঞ্জ বান্দর খামা এলাকায়।
Leave feedback about this