জনতার কলম ত্রিপুরা আগরতলা প্রতিনিধি:- যতদিন পর্যন্ত স্থায়ী বিকল্প চাকরির বন্দোবস্ত হচ্ছে না ততদিন পর্যন্ত ঋণের মাসিক কিস্তি বন্ধ রাখা এবং ঋণের স্থগিত কিস্তির গুলির উপর থেকে অতিরিক্ত শোধ প্রত্যাহার করতে হবে, চাকরীচ্যুত 10323 শিক্ষক-শিক্ষিকারা যারা ঋণ নিয়েছে তাদের গ্রাহকদের হয়রানি অতি দ্রুত বন্ধ করতে হবে। বৃহস্পতিবার আমরা 10323 শিক্ষক-শিক্ষিকারা আগরতলার উজান অভয়নগর গ্রামীণ ব্যাংক এর মুখ্য কার্যালয় চেয়ারম্যানের নিকট দুই দফা দাবি নিয়ে এসে মিলিত হন। চাকরীচ্যুত 10323 শিক্ষক-শিক্ষিকারা বর্তমান পরিস্থিতিতে খুবই অসুবিধার মধ্যে দিয়ে পড়ে রয়েছে এ অবস্থার মধ্যে ব্যাংকের পক্ষ থেকে ঋণের টাকা মিটিয়ে দেওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত চাপ সৃষ্টি করে যাচ্ছেন। বৃহস্পতিবার আগরতলা সহ রাজ্যের ২৩টি জায়গায় 10323 এর শিক্ষক শিক্ষিকারা এই দাবি গুলো নিয়ে ডেপুটেশন প্রদান করেন। 10323 শিক্ষক-শিক্ষিকারা চাকরি ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য রাজ্য সরকারের কাছে তাদের আবেদন জানিয়ে আসছে কিন্তু সরকার এখনো পর্যন্ত কোনো রকমের সিদ্ধান্ত নেননি তার কারণে 10323 শিক্ষক শিক্ষিকারা আসহায় হয়ে পরেছেন তার জন্য ব্যাংক যাতে তাদের এই দাবি গুলো দেখেন তার আবেদন রাখেন এই দিন তাদের দাবি সম্পর্কে জানাতে গিয়ে সংগঠনের নেত্রী ডালিয়া দাস বর্তমান করোনা পরিস্থিতির মধ্যে চাকরীচ্যুত 10323 কাজ নেই তার মধ্যে থেকে ব্যাংক থেকে প্রতিনিয়ত হয়রানি করছেন ঋণের টাকা মিটিয়ে দেওয়ার জন্য তাই বর্তমান সময়ে তাদের অবস্থার কথা চিন্তা করে ব্যাংক যেন তাদের দাবি মেনে নেয়, তার আবেদন রাখেন .
janatar kalam Blog রাজ্য গ্রামীণ ব্যাংকের মুখ্য কার্যালয়ের চেয়ারম্যানের নিকট দুই দফা দাবি প্রদান চাকরীচ্যুত 10323 শিক্ষক-শিক্ষিকাদের
Leave feedback about this