জনতার কলম প্রতিনিধি ত্রিপুরা আগরতলাঃ- 10323 শিক্ষক শিক্ষিকারা চাকুরিচ্যুত হওয়ার পূর্বে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছিলেন বিভিন্ন শিক্ষকদের গ্যারান্টার দেখিয়ে। কিন্তু চাকুরিচ্যুত হওয়ার পর ব্যাংক থেকে তাদের বাড়িতে ঋণ শোধ করার নোটিশ পাঠানো হলে 10323 শিক্ষক-শিক্ষিকাদের তিনটি সংগঠন যৌথভাবে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান শাখার চেয়ারম্যানের নিকট ডেপুটেশন প্রদানে মিলিত হলে চেয়ারম্যান না থাকায় জেনারেল ম্যানেজার তাদের ডেপুটেশন গ্রহণ করেন এবং আশ্বাস দেন চাকুরীর স্থায়ী সমাধান না হওয়া অবধি কোন প্রকার ঋণ শোধের নোটিশ কিংবা গ্যারান্টার কে নোটিশ পাঠানো হবে না বলে। কিন্তু 10323 শিক্ষক-শিক্ষিকারা অন্যান্য নিয়মিত শিক্ষকদের কাছ থেকে জানতে পারে যে উদ্দেশ্যপ্রনিতভাবে ব্যাংক থেকে যারা গ্যারান্টার হয়েছিলেন তাদের কে নোটিশ পাঠানো হচ্ছে ঋণ পরিশোধ করার জন্য। চাকরীচ্যুত অবস্থায় রয়েছে 9 মাস হয়ে গেছে কোন বেতন ভাতাও পাচ্ছেন না এরা। তো ব্যাংকের ঋণ কিভাবে শোধ করবেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার রাজধানী অভয়নগর স্থিত গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান শাখায় এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ডেপুটেশনে মিলিত হন 10323 জয়েন্ট মুভমেন্ট কমিটি।
রাজ্য
ঋন পরিশোধে চাপ সৃষ্টি কেন করা হচ্ছে সে বিষয়ে কথা বলার জন্য গ্রামিন ব্যাঙ্কের প্রধান শাখার জেনারেল ম্যানাজারের দ্বারস্থ ১০৩২৩ জয়েন্ট মুভমেন্ট কমিটি
- by janatar kalam
- 2020-12-05
- 0 Comments
- Less than a minute
- 4 years ago
Leave feedback about this