জনতার কলম ত্রিপুরা আগরতলা প্রতিনিধি :- ত্রিপুরা রাজ্যকে এডুকেশন হাব-এ পরিণত করার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে বর্তমান রাজ্য সরকার। গুনগত শিক্ষার প্রসারে সরকার অগ্রাধিকার দিয়েছে। আজ আমতলী উচ্চতর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবনির্মিত ভবনের দ্বারোদঘাটন করে একথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা) মানিক সাহা। অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী ভার্চুয়ালি হেনরি ডিরোজিও অ্যাকাডেমি, গান্ধীগ্রাম উচ্চতর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, তালতলা উচ্চতর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ইন্দ্রনগর (ইংলিশ মিডিয়াম) উচ্চ বিদ্যালয়, নন্দননগর উচ্চতর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবনির্মিত ভবনগুলির উদ্বোধন করেন। এই ভবনগুলির নির্মাণে ব্যয় হয়েছে প্রায় ২৮ কোটি টাকা।
তিনি বলেন, শিক্ষা ছাড়া কোনও জাতির অগ্রগতি সম্ভব নয়। তাই রাজ্য সরকার ছাত্রছাত্রীদের গুণগত শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিয়েছে। আগামী প্রজনন্মকে গুণগত এবং আধুনিক সময়োপযোগী শিক্ষা প্রদানের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রচেষ্টায় দেশে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০ চালু করা হয়েছে। রাজ্যেও জাতীয় শিক্ষানীতির নীতি নির্দেশিকা সঠিকভাবে রূপায়িত হচ্ছে। এই লক্ষ্যে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার ক্ষেত্রে ভারত সরকারের নিপুণ মিশনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ‘নিপুণ ত্রিপুরা’ কার্যকর করা হচ্ছে। জাতীয় শিক্ষানীতির উপর ভিত্তি করে জাতীয় পাঠক্রম রূপরেখা (প্রাক-প্রাথমিক) গ্রহণ করা হয়েছে। সেই অনুযায়ী নতুন বই ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে। এই বছর পর্যন্ত প্রাক-প্রাথমিক থেকে দ্বিতীয় শ্রেণী পর্যন্ত নতুন পাঠ্যপুস্তক প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়া, শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের জন্য হলিস্টিক প্রোগ্রেস রিপোর্ট কার্ড গৃহীত হয়েছে। দুই মাসের বিদ্যালয় প্রস্তুতি মডিউল বিদ্যা সেতু প্রকাশ করা হয়েছে। ডিজিটাল শিক্ষার প্রসারে বন্দে ভারত ও ৫টি ই-বিদ্যা চ্যানেল খোলা হয়েছে। রাজ্যের ৮৫৪টি বিদ্যালয়ে স্মার্ট ক্লাস চালু রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী গুণগত শিক্ষা পাশাপাশি প্রযুক্তিগত শিক্ষার উপরও গুরুত্ব আরোপ করেন।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, রাজ্য সরকার শিক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন নীতি ও কর্মসূচি তৈরি করছে এবং তা সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হচ্ছে। গুণগত শিক্ষা ও শিক্ষণ প্রক্রিয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিশ্চিত করা হয়েছে। এছাড়া অবহেলিত, দরিদ্র, মহিলা ও সংখ্যালঘু শ্রেণীর উন্নয়নে কাজ করছে বর্তমান সরকার। যোগ্য ছাত্রছাত্রীদের স্কলারশীপ, ঋণ ইত্যাদির মাধ্যমে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, রাজ্য সরকার গুণগত শিক্ষার প্রসারের উপরও গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে। এই লক্ষ্যে রাজ্যের বিদ্যালয়গুলিতে এন.সি.ই.আর.টি. পাঠ্যক্রম চালু করা হয়েছে। বাংলা মাধ্যম বিদ্যালয়গুলিকে ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হচ্ছে। সুপার-৩০ প্রকল্প চালু করা হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থ বছরে সুপার-৩০ প্রকল্পের সুবিধা গ্রহণ করে ১ জন শিক্ষার্থী আইআইটি, ৩ জন এনআইটি এবং ৩ জন এম.বি.বি.এস. কোর্সে ভর্তি হয়েছে। এছাড়া মুখ্যমন্ত্রী মেধা পুরস্কার, টেলেন্ট সার্চ এক্সামিনেশন চালু করা হয়েছে। রাজ্যের ১২৫টি বিদ্যালয় বিদ্যাজ্যোতি স্কুলে রুপান্তরিত হয়েছে। ‘প্রয়াস’ প্রকল্পে বিনামূল্যে ওয়ার্কবুক বিতরণ, টিবিএসই পরীক্ষার আমূল সংস্কার, অভিন্ন প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা করা, বৃত্তিমূলক শিক্ষা চালু সহ আরক্ষা কর্মীদের সন্তানদের জন্য মুখ্যমন্ত্রী মেধা পুরস্কার চালু করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে ৪৪ টি বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মিত হয়েছে। এর মধ্যে ৪১টি ভবন সেকেন্ডারি এডুকেশন এর, ২টি এলিমেন্টারি এডুকেশন এর এবং ১টি সমগ্র শিক্ষা প্রকল্পের অর্থানুকূল্যে বাস্তবায়িত হয়েছে। এতে ব্যয় হয়েছে ১৫৩ কোটি টাকা। এছাড়া, ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে শিক্ষা দপ্তরের অধীনে রাজ্যের মোট ৩৪৬টি বিদ্যালয়ে বিভিন্ন পরিকাঠামোগত সংস্কার করা হয়েছে। এরমধ্যে ১১০টি সেকেন্ডারি এডুকেশন এর এবং ১৬১টি এলিমেন্টারি এডুকেশন এর আওতাধীন বিদ্যালয় রয়েছে। সমগ্র শিক্ষা প্রকল্পের অর্থানুকূল্যে ৭৫টি বিদ্যালয়ে ৮৪টি মেজর ও মাইনর কম্পোনেন্টে সংস্কার করা হয়েছে। এতে ব্যয় হয়েছে ৮০ কোটি ৮৭ লক্ষ টাকা।
তিনি বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে মোট ৩০টি বিদ্যালয়ে নতুন ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। ২০২৫-২৬ অর্থবছরে ১২৩টি বিদ্যালয়ের পরিকাঠামোগত উন্নয়নে সংস্কার করার পরিকল্পনা রয়েছে। বিভিন্ন শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মচারীদের পদ পূরণ করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সিএম-সাথ অর্থাৎ চিফ মিনিস্টার্স-স্কলারশিপ ফর অ্যাচিভার্স টুয়ার্ডস হায়ার লার্নিং নামক বৃত্তিমূলক প্রকল্পের মাধ্যমে ২০০ জন মেধাবী শিক্ষার্থীকে ৬০ হাজার টাকা হারে বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। ২০১৮-১৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ১ লক্ষ ২৩ হাজার ছাত্রীকে বিনামূল্যে বাইসাইকেল প্রদান করা হয়েছে।
তিনি বলেন, নিপুণ ত্রিপুরা প্রকল্পের অধীনে শিশুদের মৌলিক সাক্ষরতা ও গাণিতিক দক্ষতা সমৃদ্ধতর করার লক্ষ্যে ৪ হাজার ২২৭টি বিদ্যালয়ে নিপুণ কর্নার স্থাপন করা হয়েছে। পিএম-পোষণ প্রকল্পের পর্যবেক্ষণ বা মনিটরিং ব্যবস্থা উন্নত করতে এবছর ১০০ শতাংশ বিদ্যালয়ে অটোমেটেড মনিটরিং সিস্টেম চালু করা হয়েছে। মিড ডে মিলের জন্য তাজা শাকসব্জি সরবরাহের উদ্দেশ্যে ৩ হাজার ১৩৪টি বিদ্যালয়ে নতুনভাবে কিচেন গার্ডেন গড়ে তোলা হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সমগ্র শিক্ষা ও পিএম-শ্রী প্রকল্পের অধীনে একাধিক উদ্যোগ গ্রহন করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে ১৮ ১টি বিদ্যালয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইসিটি, ৯৫টি বিদ্যালয়ে স্মার্ট ক্লাসরুম, ১৪০টি বিদ্যালয়ে টিনকারিং ল্যাব, ১৮০টি বিদ্যালয়ে পার্সোনাল অ্যাডাপটিভ লার্নিং ল্যাব এবং ১০২টি বিদ্যালয়ে দক্ষতা শিক্ষা বা স্কিল এডুকেশন চালু করা হয়েছে। ৩ হাজার ৫২০ জন দিব্যাঙ্গ শিশুকে তাদের চাহিদা অনুযায়ী চলনে সহায়ক সামগ্রী ও অন্যান্য সুবিধা প্রদান করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩৭৮টি বিদ্যালয়ে ১৮ কোটি ৯০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে টিএলএম (টিচিং লার্নিং মেটেরিয়াল) পার্ক স্থাপন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য ৫০ কোটি ৩৯ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ২ লক্ষ ২২ হাজারের বেশি জন শিক্ষার্থীকে শিক্ষামূলক ভ্রমণের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। ৪ হাজার ১৬৩টি বিদ্যালয়ে ৪ কোটি ২০ লক্ষ টাকা মূল্যের বই লাইব্রেরিতে সরবরাহ করা হয়েছে। পাশাপাশি বিদ্যালয়ে ইয়ুথ অ্যান্ড ইকো ক্লাব গঠন করা হয়েছে। এতে ব্যয় হয়েছে ৫২ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা।
৯৯৯টি বিদ্যালয়ে ৪ কোটি ৯৯ লক্ষ টাকা ব্যয়ে সায়েন্স ও ম্যাথ ক্লাব গঠন করা হয়েছে। ১৫টি কস্তুরবা গান্ধী বালিকা বিদ্যালয়ে ৯ কোটি ৮১ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ছাত্রী আবাস নির্মাণ করা হয়েছে। নেতাজী সুভাষচন্দ্র আবাসিক বিদ্যালয় প্রকল্পের অধীনে ১৬টি ছাত্রাবাস ৪ কোটি ৩১ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছে। রাণী লক্ষ্মীবাই আত্মরক্ষা প্রশিক্ষণ প্রকল্পের আওতায় ২ হাজার ৫৮টি বিদ্যালয়ের ১ লক্ষ ৪২ হাজারের বেশি ছাত্রীকে ৩ মাসব্যাপী আত্মরক্ষা ও আত্মবিশ্বাস প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, উচ্চশিক্ষা প্রসারে রাজ্য সরকার গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে। রাজ্যে ধম্মদীপা ইন্টারন্যাশনাল বুদ্ধিস্ট ইউনিভার্সিটি, আর্যভট্ট ইউনিভার্সিটি, টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি, ল’ ইউনিভার্সিটি, ফরেনসিক ইউনিভার্সিটি ও ত্রিপল আইটি চালু হয়েছে। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে প্রতিটি মহকুমায় বিজ্ঞান ও ইংরেজি বিষয়ের উপর কোচিং সেন্টার চালু করার সংস্থান রাখা হয়েছে। এই কোচিং সেন্টারে প্রতিটি মহকুমার একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে পাঠরত ১০০ জন করে শিক্ষার্থী কোচিং গ্রহণ করতে পারবে। সদর মহকুমায় বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেশি হওয়ায় এখানে ৩টি কোচিং সেন্টার স্থাপন করা হবে। রাজ্যের দক্ষ শিক্ষকদের মাধ্যমে এই কোচিং সেন্টারগুলি পরিচালিত হবে।
তিনি আরও বলেন, রজো উচ্চশিক্ষা প্রসারেও সমান গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে রাজ্য সরকার। এ লক্ষ্যে ত্রিপুরার বিভিন্ন ডিগ্রি কলেজে ২০১টি সহকারী অধ্যাপক এবং ১৩টি অধ্যক্ষের শূন্যপদ শীঘ্রই পূরণ করা হবে। শচীন দেববর্মণ স্মৃতি সরকারি সঙ্গীত মহাবিদ্যালয়ে ইনস্ট্রাকটর (মিউজিক) পদে নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। টিবিএসই এবং সিবিএসই বোর্ডে ভালো ফলাফল অর্জনকারী ১৪০ জন উচ্চশিক্ষা প্রত্যাশী মেধাবী ছাত্রীকে সম্প্রতি বিনামূল্যে স্কুটি প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া, রাজ্যের একমাত্র মহিলা কলেজটিকে মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করা যায় কিনা সেক্ষেত্রে একটি কমিটি গঠন করার জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছেন এবং ত্রিপুরা ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিকেও রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বা স্টেট টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে উন্নীত করার লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রীর সাথেও কথা হয়েছে বলে অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী জানান।
তিনি বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে আমবাসা, কাকড়াবন ও করবুকে নতুন ডিগ্রি কলেজ স্থাপনের প্রস্তাব এবারের বাজেটে রাখা হয়েছে। দিব্যাঙ্গজনদের জন্য (দৃষ্টিহীন) চিফ মিনিস্টার স্পেশাল স্কলারশিপ চালু করা হয়েছে। এছাড়াও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য উন্নত প্রশিক্ষণের সুবিধাসম্পন্ন ‘ত্রিপুরা কম্পিটিটিভ এক্সামিনেশন সেন্টার’ চালুর প্রস্তাব বাজেটে রাখা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে ত্রিপুরা বিধানসভা উপাধ্যক্ষ রামপ্রসাদ পাল ছাত্রছাত্রীদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে শিক্ষক-শিক্ষিকার পাশাপাশি অভিভাবকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করার জন্য আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন শিক্ষা দপ্তরের সচিব রাভেল হেমেন্দ্র কুমার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন শিক্ষা অধিকর্তা নৃপেন্দ্র চন্দ্র শর্মা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডুকলী পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারপার্সন ভুলন সাহা। উল্লেখ্য অনুষ্ঠানে শুরুতে মুখ্যমন্ত্রী ধরিত্রী দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে একটি গাছের কিউ,আর, কোড উন্মোচন করেন। এই কিউআর কোডের মাধ্যমে পরিবেশের সাথে প্রযুক্তির মেলবন্ধন তৈরী হবে। ভারত সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ২২ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দেশের সমস্ত বিদ্যালয়ে এক সৃজনশীল ও প্রাসঙ্গিক কার্যক্রম- ‘কিউআর কোডস ফর ফ্লোরা’ কর্মসূচি পালিত হবে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা তাদের স্কুল চত্বরে গাছপালাগুলির উপর একটি ডিজিটাল ক্যাটালগ তৈরীর পাশাপাশি প্রতিটি গাছের জন্য কিউআর কোড তৈরি করবে। এই কিউ.আর. কোড স্কেনের মাধ্যমে সেই গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম, বৈশিষ্ট ও পরিবেশগত উপকারিতা সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য জানা যাবে।
Leave feedback about this