জনতার কলম ত্রিপুরা আগরতলা প্রতিনিধি :- ত্রিপুরা সরকারের অধীনস্থ কর্মচারীদের পদোন্নতি দেওয়ার জন্য মুখ্য সচিবকে পর্যন্ত পরিবর্তন করা হয়েছিল। টিএসআর জওয়ানদের চাকরির বয়সসীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত থেকে শুরু করে কর্মচারী স্বার্থসংশ্লিষ্ট একাধিক ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েছে রাজ্য সরকার। আজ সাব্রুম থাইবং গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত সুশাসন সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই কথা বলেন ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা সাংসদ বিপ্লব কুমার দেব। রবিবার দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলার বেশ কয়েকটি কর্মসূচিতে যোগদান করেন তিনি। প্রথমে সাব্রুম মন্ডলের অন্তর্গত ৪০ নম্বর বুথের কার্যকর্তাদের সাথে বসে প্রধানমন্ত্রীর মন কি বাত অনুষ্ঠান শোনেন। তার পর প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ভারতরত্ন অটল বিহারি বাজপেয়ীর জন্ম দিবসে আয়োজিত সাব্রুমের ছোটখিল ও হরিনাতে আরো দুটি সাংগঠনিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। উল্লেখ্য, রাজ্যের কর্মচারীদের পদোন্নতি সংক্রান্ত বিষয়ে বিগত সরকার কোনো পদক্ষেপ গ্রহণে সাহস দেখায় নি l কিন্তু, বিপ্লব কুমার দেব, মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন আইনি পথে প্রায় ১২ বছরের কর্মচারী বঞ্চনার অবসান করার দৃঢ়তা দেখান l আইনি অজুহাতে তৎকালীন মুখ্যসচিব বিষয়টিকে বিলম্বিত করে রাখায়, মুখ্যসচিবকে পর্যন্ত সরিয়ে দিয়েছিলেন শ্রী দেব l
দক্ষিণ জেলার কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে আপাদমস্তক বিগত কমিউনিস্ট সরকারের সমালোচনা করেন বিপ্লব কুমার দেব l দীর্ঘ সময় কমিউনিস্ট এর সরকার থাকলেও, কমিউনিস্টরা বিগত সরকারের সময়ে অনলাইন ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছ নিয়োগ নীতি ও পরিষেবা প্রদানে ব্যর্থ ছিল l কিন্ত পুনরায় সাধারণের উপরে নয়া কায়দায় চাঁদার জুলুম চালাতে এখন অনলাইন পন্থা অবলম্বন করছে l বিগত দিনে রাজ্যের মানুষকে নানা ভাবে এই চাঁদার জুলুম করে অত্যাচারিত করা হয়েছে l তিনি অভিযোগ করেন, কমিউনিস্টটা ছিল মানুষকে গরিব বানিয়ে রাখার যন্ত্র। কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা বন্টন হলে মানুষের প্রধানমন্ত্রী এবং বিজেপি সরকারের প্রতি অনুগত্য তৈরি হতে পারে, এই সংকীর্ণ রাজনৈতিক স্বার্থে, ত্রিপুরার মানুষকে অধিকার থেকে বঞ্চিত করে রাখা হয়েছিল l এই প্রকল্প গুলোর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর ছবি ছিল বলে মানুষের কাছে এর পরিষেবা পৌঁছায়নি কমিউনিস্টরা l বিরোধী দলের সমর্থকদের ন্যায্য সমস্ত সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে শুধুমাত্র তাদের দলীয় সমর্থকদের সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার নীতি ছিল তাদের l কিন্তু বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নির্দেশিত পথে রাজ্য সরকার আন্তরিকতার সঙ্গে সমস্ত সংকীর্ণতার উর্দ্ধে ওঠে প্রতি ব্যক্তির কল্যাণে কাজ করছে l স্বার্থ উদ্ধার হয়ে গেলে নিজের দলের সমর্থকদেরও মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে জীবন অন্ধকারে ঠেলে দিত কমিউনিস্টরা। ভাবী প্রজন্মের সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের নির্মাণের লক্ষ্যে এবং রাজ্যে প্রথম প্রবাহমান উন্নয়ন ধারাকে অব্যাহত রাখতে নরেন্দ্র মোদীই একমাত্র ভরসা l ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোদী মন্ত্রে আরো অধিক জন্মস্থান অর্জনের মাধ্যমে ভারতীয় জনতা পার্টির সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ঝাঁপিয়ে আবেদন জানান তিনি।তার পাশাপাশি এখনো যারা বিরোধী দলের সঙ্গে রয়েছে তাদেরকে ভারতের জনতা পার্টি পরিচালিত সরকারের মূল স্রোতের সাথে যুক্ত করার আবেদন জানান। বিপ্লব কুমার দেব বলেন, স্বচ্ছ নিয়োগ নীতির মাধ্যমে বর্তমান সরকারের সময়ে প্রায় ৫.৫ লক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে। রাজ্য সরকারের তৈরি করা আগামী ২৫ বছরের রূপরেখা অনুসারে ভাবি প্রজন্ম তাদের ভবিষ্যৎ উপার্জন-মুখি দিশা নির্বাচনের সুযোগ পাবে। প্রায় ৩ লক্ষ ৭০ হাজার পরিবার প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা গ্রামীণ এবং শহুরে প্রকল্পের অন্তর্গত পাকা ঘর পেয়েছেন। এর জন্য বরাদ্ধকৃত প্রায় ৩০০০ কোটির অধিক অর্থ রাজ্যের বাজারে ব্যয়িত হওয়ার সুবাদে অর্থনৈতিক বাজার লাভবান হবে l আগামী আরো এক বছর দেশের প্রায় ৮১ কোটির অধিক মানুষকে পাঁচ কেজি করে বিনামূল্যে চাল প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাজ্যের প্রায় ৫.৭৬ লক্ষ পরিবারের সুফল পাবে। বিপ্লব কুমার দেব বলেন, মহিলাদের সর্বাঙ্গীর উন্নয়নে রাজ্য সরকারের অন্যতম প্রাধান্য। সরকারি চাকরি সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ত্রিপুরায় মহিলাদের জন্য ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণের উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গৃহিত হয়েছেl প্রায় বর্ধিত ৬ গুন সহায়ক দলসহ নানাভাবে মহিলাদের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন সুনিশ্চিত হয়েছে। মহিলাদের উন্নয়ন ব্যতি রেখে কোন রাজ্যের সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। তিনি বলেন, ভারতীয় জনতা পার্টির সাংগঠনিক প্রক্রিয়া যথেষ্ট মজবুত l বুথের অন্তিম কার্যকর্তা পর্যন্ত সমস্ত পরিসংখ্যান এবং তথ্য রয়েছে সর্বভারতীয় সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত l সংগঠনের পাশাপাশি ব্যক্তিত্ব বিস্তারের উপরেও গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি l নিজেদের অধিকার ও পারিপার্শিক প্রবাহমান ঘটনাবলি সম্পর্কে সম্যক সচেতনতা থাকা ও পরমুখাপেক্ষি না থেকে নিজ দায়িত্ব অনুধাবনের মাধ্যমে ও নিহীত সুপ্ত প্রতিভা অনুসারে প্রচেষ্টা করার পরামর্শ দেন l প্রতিটি বুথ পর্যন্ত নিবিড় জন সম্পর্ক স্থাপনের দ্বারা, রাজ্যের উন্নত ভবিষ্যতের লক্ষ্যে ভারতীয় জনতা পার্টি তার সরকার প্রতিষ্ঠায় সংকল্পবদ্ধ ভাবনায় কাজ করার পরামর্শ দেন l তিনি বলেন রাজ্যে বহুবিধ বাণিজ্য সম্ভাবনার প্রসারে শিল্প নগরী রূপে সাব্রুমে লজেষ্টিক হাব, স্পেশাল ইকোনোমিক জোন সহ একাধিক প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ রূপায়িত হয়েছে l রাজনৈতিক রং বিচারে সংকীর্ণ স্বার্থে বিগত দিনে প্রকৃত সুবিধাভোগীদের বঞ্চিত করে রাখা হয়েছিল l ২০১৮ নির্বাচনে শুধুই রাজনৈতিক নয় বরং ব্যবস্থার পরিবর্তনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তনের পথ প্রসস্থ হয়েছে l এদিনের কর্মসূচিতে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিধায়ক তথা বিজেপি দক্ষিণ জেলা সভাপতি শংকর রায় প্রমুখ lত্রিপুরা সরকারের অধীনস্থ কর্মচারীদের পদোন্নতি দেওয়ার জন্য মুখ্য সচিবকে পর্যন্ত পরিবর্তন করা হয়েছিল। টিএসআর জওয়ানদের চাকরির বয়সসীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত থেকে শুরু করে কর্মচারী স্বার্থসংশ্লিষ্ট একাধিক ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েছে রাজ্য সরকার। আজ সাব্রুম থাইবং গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত সুশাসন সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই কথা বলেন ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা সাংসদ বিপ্লব কুমার দেব। রবিবার দক্ষিণ ত্রিপুরা জেলার বেশ কয়েকটি কর্মসূচিতে যোগদান করেন তিনি। প্রথমে সাব্রুম মন্ডলের অন্তর্গত ৪০ নম্বর বুথের কার্যকর্তাদের সাথে বসে প্রধানমন্ত্রীর মন কি বাত অনুষ্ঠান শোনেন। তার পর প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ভারতরত্ন অটল বিহারি বাজপেয়ীর জন্ম দিবসে আয়োজিত সাব্রুমের ছোটখিল ও হরিনাতে আরো দুটি সাংগঠনিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।উল্লেখ্য, রাজ্যের কর্মচারীদের পদোন্নতি সংক্রান্ত বিষয়ে বিগত সরকার কোনো পদক্ষেপ গ্রহণে সাহস দেখায় নি। কিন্তু, বিপ্লব কুমার দেব, মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন আইনি পথে প্রায় ১২ বছরের কর্মচারী বঞ্চনার অবসান করার দৃঢ়তা দেখান। আইনি অজুহাতে তৎকালীন মুখ্যসচিব বিষয়টিকে বিলম্বিত করে রাখায়, মুখ্যসচিবকে পর্যন্ত সরিয়ে দিয়েছিলেন শ্রী দেব। দক্ষিণ জেলার কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে আপাদমস্তক বিগত কমিউনিস্ট সরকারের সমালোচনা করেন বিপ্লব কুমার দেব। দীর্ঘ সময় কমিউনিস্ট এর সরকার থাকলেও, কমিউনিস্টরা বিগত সরকারের সময়ে অনলাইন ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছ নিয়োগ নীতি ও পরিষেবা প্রদানে ব্যর্থ ছিল।কিন্ত পুনরায় সাধারণের উপরে নয়া কায়দায় চাঁদার জুলুম চালাতে এখন অনলাইন পন্থা অবলম্বন করছে। বিগত দিনে রাজ্যের মানুষকে নানা ভাবে এই চাঁদার জুলুম করে অত্যাচারিত করা হয়েছে। তিনি অভিযোগ করেন, কমিউনিস্টটা ছিল মানুষকে গরিব বানিয়ে রাখার যন্ত্র। কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা বন্টন হলে মানুষের প্রধানমন্ত্রী এবং বিজেপি সরকারের প্রতি অনুগত্য তৈরি হতে পারে, এই সংকীর্ণ রাজনৈতিক স্বার্থে, ত্রিপুরার মানুষকে অধিকার থেকে বঞ্চিত করে রাখা হয়েছিল। এই প্রকল্প গুলোর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর ছবি ছিল বলে মানুষের কাছে এর পরিষেবা পৌঁছায়নি কমিউনিস্টরা। বিরোধী দলের সমর্থকদের ন্যায্য সমস্ত সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে শুধুমাত্র তাদের দলীয় সমর্থকদের সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার নীতি ছিল তাদের। কিন্তু বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নির্দেশিত পথে রাজ্য সরকার আন্তরিকতার সঙ্গে সমস্ত সংকীর্ণতার উর্দ্ধে ওঠে প্রতি ব্যক্তির কল্যাণে কাজ করছে। স্বার্থ উদ্ধার হয়ে গেলে নিজের দলের সমর্থকদেরও মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে জীবন অন্ধকারে ঠেলে দিত কমিউনিস্টরা। ভাবী প্রজন্মের সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের নির্মাণের লক্ষ্যে এবং রাজ্যে প্রথম প্রবাহমান উন্নয়ন ধারাকে অব্যাহত রাখতে নরেন্দ্র মোদীই একমাত্র ভরসা। ঐক্যবদ্ধ হয়ে মোদী মন্ত্রে আরো অধিক জন্মস্থান অর্জনের মাধ্যমে ভারতীয় জনতা পার্টির সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ঝাঁপিয়ে আবেদন জানান তিনি। তার পাশাপাশি এখনো যারা বিরোধী দলের সঙ্গে রয়েছে তাদেরকে ভারতের জনতা পার্টি পরিচালিত সরকারের মূল স্রোতের সাথে যুক্ত করার আবেদন জানান। বিপ্লব কুমার দেব বলেন, স্বচ্ছ নিয়োগ নীতির মাধ্যমে বর্তমান সরকারের সময়ে প্রায় ৫.৫ লক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে। রাজ্য সরকারের তৈরি করা আগামী ২৫ বছরের রূপরেখা অনুসারে ভাবি প্রজন্ম তাদের ভবিষ্যৎ উপার্জন-মুখি দিশা নির্বাচনের সুযোগ পাবে। প্রায় ৩ লক্ষ ৭০ হাজার পরিবার প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা গ্রামীণ এবং শহুরে প্রকল্পের অন্তর্গত পাকা ঘর পেয়েছেন। এর জন্য বরাদ্ধকৃত প্রায় ৩০০০ কোটির অধিক অর্থ রাজ্যের বাজারে ব্যয়িত হওয়ার সুবাদে অর্থনৈতিক বাজার লাভবান হবে। আগামী আরো এক বছর দেশের প্রায় ৮১ কোটির অধিক মানুষকে পাঁচ কেজি করে বিনামূল্যে চাল প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাজ্যের প্রায় ৫.৭৬ লক্ষ পরিবারের সুফল পাবে। বিপ্লব কুমার দেব বলেন, মহিলাদের সর্বাঙ্গীর উন্নয়নে রাজ্য সরকারের অন্যতম প্রাধান্য।সরকারি চাকরি সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ত্রিপুরায় মহিলাদের জন্য ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণের উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গৃহিত হয়েছে। প্রায় বর্ধিত ৬ গুন সহায়ক দলসহ নানাভাবে মহিলাদের আর্থ সামাজিক উন্নয়ন সুনিশ্চিত হয়েছে। মহিলাদের উন্নয়ন ব্যতি রেখে কোন রাজ্যের সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। তিনি বলেন, ভারতীয় জনতা পার্টির সাংগঠনিক প্রক্রিয়া যথেষ্ট মজবুত। বুথের অন্তিম কার্যকর্তা পর্যন্ত সমস্ত পরিসংখ্যান এবং তথ্য রয়েছে সর্বভারতীয় সভাপতি এবং প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত। সংগঠনের পাশাপাশি ব্যক্তিত্ব বিস্তারের উপরেও গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি। নিজেদের অধিকার ও পারিপার্শিক প্রবাহমান ঘটনাবলি সম্পর্কে সম্যক সচেতনতা থাকা ও পরমুখাপেক্ষি না থেকে নিজ দায়িত্ব অনুধাবনের মাধ্যমে ও নিহীত সুপ্ত প্রতিভা অনুসারে প্রচেষ্টা করার পরামর্শ দেন।প্রতিটি বুথ পর্যন্ত নিবিড় জন সম্পর্ক স্থাপনের দ্বারা, রাজ্যের উন্নত ভবিষ্যতের লক্ষ্যে ভারতীয় জনতা পার্টি তার সরকার প্রতিষ্ঠায় সংকল্পবদ্ধ ভাবনায় কাজ করার পরামর্শ দেন।তিনি বলেন রাজ্যে বহুবিধ বাণিজ্য সম্ভাবনার প্রসারে শিল্প নগরী রূপে সাব্রুমে লজেষ্টিক হাব, স্পেশাল ইকোনোমিক জোন সহ একাধিক প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ রূপায়িত হয়েছে। রাজনৈতিক রং বিচারে সংকীর্ণ স্বার্থে বিগত দিনে প্রকৃত সুবিধাভোগীদের বঞ্চিত করে রাখা হয়েছিল।২০১৮ নির্বাচনে শুধুই রাজনৈতিক নয় বরং ব্যবস্থার পরিবর্তনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তনের পথ প্রসস্থ হয়েছে। এদিনের কর্মসূচিতে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিধায়ক তথা বিজেপি দক্ষিণ জেলা সভাপতি শংকর রায় প্রমুখ।