রাজ্য সরকার ও প্রশাসন বিভিন্ন জায়গায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার উপর বিশেষভাবে নজর দিলেও রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে সামাজিক দূরত্বের অভাব প্রতিনিয়তই পরিলক্ষিত হচ্ছে . জানা যায় বুধবার রামনগর ৪নং এর শেষ প্রান্তের রামঠাকুর আশ্রমের কর্মকর্তাদের উদ্যোগে আয়োজিত হয় গরিব ও দুস্থদের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচি , সেই কর্মসূচিতে পরিলক্ষিত হয় সামাজিক দূরত্বের ভীষণ অভাব. যে জায়গায় রাজ্য সরকার জনগণকে এই মহামারীর হাত থেকে রক্ষার্থে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য বার বার আহ্বান করে যাচ্ছেন , সেই জায়গায় রাজ্যের মানুষের কোনো হেলদোল পরিলক্ষিত হচ্ছে না. রামনগর ৪নং এর শেষ প্রান্তের রামঠাকুর আশ্রমের আজকের কর্মসূচিতে সামাজিক দূরত্বের অভাব নিয়ে আশ্রমের এক কর্মকর্তা আশিস পালকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন সকাল থেকেই প্রতিনিয়ত চেষ্টা চালানো হচ্ছে কিন্তু কি করবো ওরা অশিক্ষিত বুঝতে পারছেনা . বলা বাহুল্য যে নিজেদের অক্ষমতার দায় চাপাতে চাইছেন কি ত্রাণ নিতে আসা গরিব মানুষদের উপর . আজকের এই কর্মসূচিতে ত্রাণ নিতে আসা মানুষদের মধ্যে যদি করোনা সংক্রমিত কোন ব্যাক্তি থাকে তার থেকে যদি এই সংক্রমণ ছড়ায় ত্রাণ নিতে আসা অন্যান্যদের মাঝে তবে এর দায়ভার কে নেবে ? তাছাড়া রাজ্য সরকার যেভাবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার উপর প্রতিনিয়তই বিশেষভাবে গুরুত্ব দিয়ে যাচ্ছেন সে যায়গায় আজকের এই দৃশ্যকে মোটেই ভালো চোখে দেখবে না সরকার ও প্রশাসন বলে অভিমত শুভবুদ্ধিসম্পন্ন একাংশের .