জনতার কলম ত্রিপুরা আগরতলা প্রতিনিধি :- মৃত যুবকের নাম রাজেশ দাস। বয়স ৩৭ বছর। পিতা মৃত নির্মল চন্দ্র দাস। বাড়ি কমলপুর শহরের হারের খোলা হাই স্কুল সংলগ্ন এলাকায়। মৃত যুবকের বড় ভাই রাকেশ দাস বলেন, তার ছোট ভাই রাজেশ দাস অবিবাহিত। সে গ্রাজুয়েট ছিল। সব সময় সে মদ্যপান করতো। সে ৪/৫ দিন ধরে ভাত খেতো না।
বৃহস্পতিবার সে মদ্যপান করে নি। বৃহস্পতিবার বিকালে প্রচন্ড বৃষ্টি হয়েছিল। সম্ভবত সন্ধ্যার আগে পুকুর পাড়ে গিয়েছিল পুকুর থেকে মাছ বেড়িয়ে যায় কিনা দেখতে। সেখানে যাওয়ার পর হয়ত মাথা ঘুরিয়ে পুকুরে পড়ে যায়।
আর উঠতে পারেনি। এরপর সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত রাজেশ কে দেখতে না পেয়ে তার মা। বড় ছেলে রাকেশ বলে রাজেশ বাড়ি ফিরেনি। আশে পাশে খোঁজ খবর করে পায়নি কেউ। শুক্রবার সকালে তার বড় ভাই রাকেশ নিজ পুকুরে ছোট ভাই রাজেশের ভাসমান মৃতদেহ দেখতে পায়। এতে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। খবর দেওয়া হয় কমলপুর থানায়।
পরে পুলিশ কমলপুরের ডিজেস্টার ম্যানেজমেন্টের কর্মীদের খবর দিয়ে এনে এবং এলাকার লোকজনদের সহযোগিতায় রাজেশ দাসের মৃতদেহ পুকুর থেকে উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বিমল সিংহ মেমোরিয়াল হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়।