নিজস্ব প্রতিবেদন: ভারত বরাবরই দাবি করে আসছে করাচির ক্লিফটনেই রয়েছে ডি কোম্পানি প্রধান দাউদ ইব্রাহিম। গোয়েন্দাদের সেই দাবিতে সিলমোহর দিলেন দাউদ ইব্রাহিমের ভাইপো আলিশা পার্কার। ইডি জেরায় ওই কথা স্বীকার করেছেন পার্কার। দাউদের বোন হাসিনা পার্কারের ছেলে আলিশা পার্কার। পুলিসের চাপে পড়ে ১৯৮৬ সালে মুম্বই ছেড়ে চলে যায় দাউদ ইব্রাহিম। যে কোনও উত্সবে দাউদের স্ত্রী সঙ্গে যোগাযোগ হয়। এছাড়াও প্রতি মাসে ভাইদের ১০ লাখ টাকা পাঠায় দাউদ ইব্রাহিম। এমনটাই জানিয়েছেন পার্কার।ইডিকে আর কী বলেছেন আলিশা পার্কার? কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থাকে আলিশা বলেছেন, দক্ষিণ মুম্বইয়ের একটি বাড়ির ৪ তলায় থাকতেন মামা। ১৯৮৬ পর্যন্ত তিনি সেখানেই ছিলেন। আত্মীয়দের কাছ থেকে শুনেছি, করাচিতেই রয়েছেন মামা। উনি যখন করাচি চলে যান তখন আমার জন্মই হয়নি। এখন আমাদের সঙ্গে ওঁর নিয়মিত কোনও যোগাযোগ নেই। ইদ বা অন্য কোনও উত্সবে আমার স্ত্রী আয়েশার সঙ্গে মামি মেহজাবিন ইব্রাহিমের কথা হয়।