Site icon janatar kalam

ত্রিপুরা রাজ্যে মন্দির মসজিদ ভাঙ্গার সংস্কৃতি নেই,রাজ্যে সংখ্যালঘু ও সংখ্যা গুরুরা শান্তি সম্প্রীতিতে বসবাস করছে : অমিত 

জনতার কলম ত্রিপুরা আগরতলা প্রতিনিধি :- জিলা পরিষদ ও পঞ্চায়েত সমিতির পদাধিকারীদের নাম ঘোষণা করলো বিজেপি। মঙ্গলবার বিকেলে প্রদেশ বিজেপি কার্যালয়ে জিলা পরিষদের সভাধিপতি, সহকারী সভাধিপতি, পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানের নাম ঘোষণা করলো প্রদেশ বিজেপি নেতৃত্ব। এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন প্রদেশ কমিটির সাধারণ সম্পাদক অমিত রক্ষিত, মুখপাত্র সুব্রত চক্রবর্তী, মিডিয়া ইনচার্জ সুনিত সরকার।

মুখপাত্র ৮ জেলার জিলা পরিষদের সভাধিপতি, সহকারী সভাধিপতিদের নাম ঘোষণা করেন। ঊনকোটি জেলা পরিষদের সভাধিপতি ও সহসভাধিপতি হলেন যথাক্রমে অমলেন্দু দাস ও সন্তোষ ধর, উত্তর ত্রিপুরা জেলা পরিষদের সভাধিপতি ও সহসভাধিপতি হলেন যথাক্রমে অপর্ণা নাথ ও ভবতোষ দাস, ধলাই জেলা পরিষদের সভাধিপতি ও সহসভাধিপতি হলেন যথাক্রমে সুস্মিতা দাস ও অনাদি সরকার, খোয়াই জেলা পরিষদের সভাধিপতি ও সহসভাধিপতি হলেন যথাক্রমে অপর্ণা সিংহ রায় দত্ত ও সত্যেন্দ্র চন্দ্র দাস।

পশ্চিম ত্রিপুরা জেলা পরিষদের সভাধিপতি ও সহসভাধিপতি হলেন যথাক্রমে বলাই গোস্বামী ও বিশ্বজিৎ শিল, সিপাহীজলা জেলা পরিষদের সভাধিপতি ও সহসভাধিপতি হলেন যথাক্রমে সুপ্রিয়া দাস দত্ত ও পিন্টু আইচ, গোমতী জেলা পরিষদের সভাধিপতি ও সহসভাধিপতি হলেন যথাক্রমে দেবল দেবরায় ও সুজন কুমার সেন, দক্ষিন ত্রিপুরা জেলা পরিষদের সভাধিপতি ও সহসভাধিপতি হলেন যথাক্রমে দীপক দত্ত ও তপন দেবনাথ। এছাড়া রাজ্যের ৩৫ টি পঞ্চায়েত সমিতির মধ্যে বিজেপি ৩৪ টিতে জয়লাভ করে। এই ৩৪ টি পঞ্চায়েত সমিতির চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানের নামও ঘোষণা করা হয় এদিন।

এদিকে সাংবাদিক সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক অমিত রক্ষিত রানীরবাজারের ঘটনা তুলে ধরে বলেন, প্রশাসন দ্রুত হস্তক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু এই ঘটনার পর দেখা গেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বিভিন্ন ভাবে বিষয়টি নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে। বাস্তবে ত্রিপুরা রাজ্যে মন্দির মসজিদ ভাঙ্গার সংস্কৃতি নেই। বছরের পর বছর ধরে ত্রিপুরা রাজ্যে সংখ্যা লঘু ও সংখ্যা গুরুরা শান্তি সম্প্রীতিতে বসবাস করছে।

 

 

Exit mobile version