Site icon janatar kalam

৭৬এ কমেন্ট্রি বক্সে কেক কাটলেন সানি

জনতার কলম ওয়েবডেস্ক :- লর্ডস তাঁর অন্যতম প্রিয় মাঠ। কিন্তু এই মাঠে তাঁর কোনও শতরান ছিল না। সেই আক্ষেপ মিটিয়েছিলেন এমসিসি বাইসেন্টিনারি ম্যাচে। কাকতালীয় হলেও, যেদিন লর্ডস টেস্ট শুরু হল, সেদিনই তাঁর জন্মদিন। ৭৬ পূর্ণ হয়ে গেল লিটল মাস্টারের। ধারাভাষ্যের বক্সেই হয়ে গেল একপ্রস্থ সেলিব্রেশন। তাঁর জন্য আনা হয়েছিল বিশেষ কেক। সকালে সেই কেক কাটতেও হল। কিন্তু জন্মদিন মানে তো শুধু কেক কাটা নয়। কেক মাখিয়ে দেওয়ারও একটা ব্যাপার থাকে। কিন্তু তাঁর নাম সুনীল গাভাসকার। বয়সে অনেকটাই বড়। তার ওপর কিংবদন্তি। সবাই বেশ সমীহের চোখেই দেখেন। তাঁকে কে কেক মাখিয়ে দেবেন?

ভারতীয় সাজঘরে কারও মুখে কেক মাখিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে বিশেষ ‘সুনাম’ ছিল চেতেশ্বর পুজারার। সতীর্থদের কেক মাখিয়ে দেওয়া এক জিনিস, তাই বলে কি সুনীল গাভাসকারের মুখে কেক মাখানো যায়! শোনা গেল, পুজারা নাকি দায়িত্ব নিয়েছেন সানির মুখে কেক মাখিয়ে দেওয়ার। ‘বার্থ ডে বয়’ কি কিছুটা চিন্তিত? বিরতির সময় জানালেন, ‘পুজারা যদি মাখিয়ে দেয়, আমার আপত্তি নেই।’ বোঝা গেল, রাতের দিকে আরও একপ্রস্থ সেলিব্রেশন হতেই পারে।

কেকের সঙ্গে আনা হয়েছিল একজোড়া জুতো। সানির প্রশ্ন, হঠাৎ জুতো কেন? ধারাভাষ্য বক্সের সঙ্গীরা জানালেন, তিনি নাকি কখনও রোহনের, কখনও নাতির জুতো পরে বেরিয়ে যান। সানি বললেন, ‘ঠিক উল্টোটা। আমার জুতোই ওরা পরে বেরিয়ে যায়।’ তখন বাকিরা বলে উঠলেন, ‘তার মানে আপনার জুতো কম পড়ে যায়। তাই আপনার জুতো দরকার।’

Exit mobile version