ত্রিপুরায় একটা রেনেসাঁস হয়েছে রক্তদানকে সামনে রেখে। জনসংখ্যা অনুপাতে জনসংখ্যার ১ শতাংশ রক্ত মজুদ রাখতে হয়। ত্রিপুরাতে ৪০ লক্ষ জনসংখ্যা। তাই এখানে চল্লিশ হাজার ইউনিট রক্ত মজুদ রাখতে হবে। ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে গোটা রাজ্য থেকে ৪২ হাজার ইউনিট রক্ত সংগৃহীত হয়। এখন আরো সুবিধা হয়েছে সংগৃহীত রক্ত সরাসরি দেওয়া হয় না। রক্ত সংগ্রহের পর এটাকে ডব্লিউ বি সি , আর বি সি এবং প্লাজমা আলাদা করে নেওয়া হয়। এরপর যার যেটা প্রয়োজন তাকে সেটাই দেওয়া হয়। রবিবার রবীন্দ্র ভবনের বিপরীতে সুকান্ত একাডেমি প্রেক্ষাগৃহে অ্যাসোসিয়েশন অফ সার্ভিস ইঞ্জিনিয়ার্স অফ ত্রিপুরা -র পঞ্চম দিবার্ষিক সম্মেলনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বললেন মুখ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা: মানিক সাহা।