জনতার কলম ত্রিপুরা আগরতলা প্রতিনিধি:- জিএমপি এবং টিওয়াইএফ যৌথভাবে শনিবার ১১ জুন, ১১ দফা চার্টার অফ ডিমান্ডে রাজভবন অভিজানের আয়োজন করে। র্যালিটি সিটি সেন্টার পয়েন্ট থেকে শুরু হয়ে প্যারাডাইস চৌমুহনী, পশ্চিম পিএস, সূর্য চৌমুহনী, কামান চৌমুহনী, জ্যাকসন গেট, ওরিয়েন্ট চৌমুহনী, রবীন্দ্র ভবন, বিদুরকর্তা চৌমুহনী, কর্নেল চৌমুহনী, প্রদক্ষিণ করে রাজভবনে যান। এই দিনে রাজভবন অভিযানে উপস্তিত ছিলেন বিরোধী দলনেতার মানিক সরকার, গণমুক্তি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাধাচরণ দেববর্মা, সিপিআইএম রাজ্য কমিটির সম্পাদক জিতেন্দ্র চৌধুরী, প্রাক্তন সাংসদ শংকর প্রসাদ দত্ত, বিধায়ক রতন ভৌমিক, নারীনেত্রী রমাদাস সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা। গণমুক্তি পরিষদ এবং টি ওয়াই এফ এফ এই রাজ ভবন অভিযান ১১ দফা দাবিতে অভিযান হলেও মূলত যে প্রশ্ন টি ত্রিপুরা রাজ্যের শুধু জনজাতি অংশের মানুষ নয় সমস্ত অংশের মানুষের কাছে খুব জরুরী এবং যে বিষয়টা কে নানাভাবে রং চরিয়ে সংকীর্ণ রাজনীতি করেন তার জবাব দেওয়ার জন্য আজকের রাজভবন অভিযান।এই দিন সংবাদমাধ্যম এর মুখোমুখি হয়ে সিপিআই এম এর রাজ্য সম্পাদক জিতেন্দ্র চৌধুরী বলেন এডিসির সার্বিক উন্নয়ন এডিসি মানেই হল ত্রিপুরা রাজ্যের দুই-তৃতীয়াংশ জায়গা নিয়ে যে ভূখণ্ড যারা পছিয়ে পরা জনগন আছে তাদের উন্নয়ন যদি সংঘটিত না হয় তাহলে এই ত্রিপুরা রাজ্য টাই পছিয়ে থাকবে বামপন্থী গণমুক্তি পরিষদ টি ওয়াই এফ শুধু আগ থেকে নয় বহু আগে থেকেই দাবি তুলেছেন এডিসির হাতে অধিক ক্ষমতা দিতে হবে কিন্তু সেখানে কিছু রাজনৈতিক দল কখনো স্বাধীন ত্রিপুরা,কখনো বিদেশি বিতরন আবার কখনো ত্রিপুরা ল্যান্ড কিংবা গ্রেটার ত্রিপুরা ল্যান্ড হয়তো বা এই দাবি গুলো যে সংবিধান বা অ গণতান্ত্রিক না, যে কোন দাবি উত্থাপন করার পেছনে একটা যুক্তি থাকতে লাগে বাস্তবতা থাকতে হয়। ত্রিপুরা রাজ্যের যে আজকে ঘঠন ভূগৌলিক দিক থেকে সামাজিক দিক থেকে, সাংস্কৃতিক দিক থেকে, এখানে আলাদা রাজ্য কখনোই সম্ভব না, এখানে একটাই সম্ভব এই এিপুরা রাজ্য কে আরো শক্তিশালি করা এটাকে করতে গেলে পরে এডিসিকে স্পেশাল পাওয়ার দিতে হবে তৎকালীন কংগ্রেস সরকার ও ত্রিপুরা রাজ্যের মানুষের এই দাবি শুনিনি শুনতে চায়নি আর আজকের বিজেপি নানা ভাবে এই গুলা খেলছে বলে জানান তিনি।