Site icon janatar kalam

বিজেপি প্রধান উপপ্রধানের নাম খাটিয়ে মহিলার জমি দখল শাসকদলের মস্তান নেতার

জনতার কলম ত্রিপুরা আগরতলা প্রতিনিধিঃ- বর্তমান শাসক দলের নাম খাটিয়ে বাড়িতে অনুপস্থিত মহিলা এবং মহিলার স্বামী না থাকায় জবরদস্তি যুত জমি দখল করে নিচ্ছেন বিজিবি শাসকদলের প্রধান উপপ্রধান নাম ভাঙ্গিয়ে এলাকার বিজেপি রামাবলি গায়ে দোয়া মস্তান। ত্রিপুরা রাজ্যের প্রতিনিয়ত চলছে বর্তমান রাজ্য সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর নারী নির্যাতন থেকে শুরু করে জমির দালালি এবং ছিনতাইয়ের ঘটনা। বর্তমানে প্রশাসনের কর্তারা সে হার্মাদ বাজ জনি মাফিয়াদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে চিন্তাভাবনা করেন ভয়ে তারা কোনকিছু মামলা করতে রাজি হন না। ঠিক তেমনি একটি স্পর্শকাতর’ ঘটনা উঠে এলো বিশালগড় আর ডি ব্লকের অন্তর্গত রঘুনাথপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে নোয়াপাড়া চার নাম্বার ওয়ার্ডের। শনিবার সকাল 11 টায় নোয়াপাড়া চার নাম্বার ওয়ার্ডের বাসিন্দা কবিতা আহমেদ স্বামী এম ডি বীন ইসলাম বাড়িতে অনুপস্থিত কাজের সুবাদে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সুস্থ শিশু সুস্থ কৌশর ট্রেনিংয়ের জন্য কবিতা আহমেদ বিশালগড় মহাকুমা হাসপাতাল কর্তব্য পালনে ব্যস্ত থাকেন। আর ঠিক সেই সময়ই নোয়াপাড়া এলাকার প্রধান রিতা চৌধুরী উপপ্রধান কৃষ্ণ দেবনাথের অনুপস্থিতিতে এলাকারই বিজেপি নামধারী এলাকারই মস্তান নেতা সমীর ভৌমিক, জসিম আহমেদ, আলমগীর হোসেন, তোফাজ্জল হোসেন, শারীরিক অক্ষম তারপরও বিজেপি রামাবলি গায়ে দিয়ে মস্তান দাড়ি বিশ্বজিৎ সাহা কবিতা আহমেদের জমি কেটে এলাকার সমস্ত আবর্জনা ফেলে দেওয়ার ফোন দিয়ে তৈরি করেন। যার ফলে কবিতা আহমেদ বাধ্য হয়েছে জমিটি এলাকার বিজিবি নামধারী মস্তানদের কাছে বিক্রি করতে হয় সে পরিস্থিতি তৈরি করে ফেলে কবিতা আহমেদের পরিবারের উপর। খবর পেয়ে ছুটে আসে মহাকুমা হাসপাতাল থেকে কবিতা হামেদ ঠিক সেইসময় চড়া হয় সে বিজেপি নামধারী মাস্তানরা। প্রশাসনের কোনো রকম অনুমতি ছাড়াই কবিতা আহমেদের জমি জবর দখল করেন চেষ্টা চালায় এই বিজেপি নামধারী জমি মাফিয়া। প্রতিবাদ করতেই চড়াও হয় কবিতা আহমেদের উপর। দুষ্কৃতিকারীদের হাত থেকে বাঁচার জন্য কোন কবিতা আহমেদ প্রথমেই বিশালগড় থানায় এসআই বিজয় দাসের নিকট ফোন করেন এবং উনাকে রক্ষা করার জন্য জানান পক্ষান্তরে এসআই বিজয় দাশ জানান বিশালগড় থানায় এসে লিখিত অভিযোগ করার জন্য তারপর পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেবেন কিন্তু কবিতা আহমেদের বক্তব্য জনসাধারণ বিপদে পড়ে প্রশাসনের সহায়তায় জন্য হয় কিন্তু যদি জীবন বাকি না থাকে তাহলে কি করে থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ করবেন তখন তিনি জানান কবিতা আহম্মেদ। তিনি জানান যে সমস্ত মস্তান দা ওনার এই জমি জোর করে দখল করে নিচ্ছেন তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে থানায় বিভিন্ন রকম মামলা লিপিবদ্ধ আছে উনারা বড় গলায় জানান ওই সমস্ত মামলা তাদের কাছে কোন কিছু নয় ভদ্রমহিলাকে এক প্রকার ভয়-ভীতি দেখাতে থাকেন যেন মহিলা সে জমিটি অনেকে তাদের হাতে তুলে দেন। মহিলার বক্তব্য বিগত সরকার চলে যাওয়ার পর বর্তমান শাসক বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই প্রতিনিয়ত শাসকদলের নাম জড়িয়ে এই মস্তান মাফিয়ারা প্রতিনিয়ত কবিতা এবং উনার স্বামী সহ সকলের উপরই প্রতিনিয়ত নির্যাতন করে যান। অবশেষে বাধ্য হয়ে কবিতা আহমেদ সংবাদমাধ্যমের দ্বারস্থ হন। অন্যদিকে এলাকাবাসীর অভিযোগ দশের চিন্তা করে এলাকার সমস্ত পরিবারে নর্দমার জল এনে কবিতা আহমেদের জমির উপর অস্থায়ীভাবে ফেলে রাখার জন্যই এদিনটি ড্রেন কাটা হয়েছে।

Exit mobile version