Site icon janatar kalam

গ্রাহকদের অভিযোগের তীরে আবারো ও বিদ্ধ চরিলাম কোপারেটিভ ব্যাংক

জনতার কলম ত্রিপুরা চড়িলাম প্রতিনিধি :- ত্রিপুরা স্টেট কো-অপারেটিভ ব্যাংক চরিলাম শাখা র বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ এনেছেন এক গ্রাহক। গ্রাহকের নাম ননীগোপাল শুক্লা দাস। বাড়ি চরিলাম আর ডি ব্লকের অন্তর্গত দক্ষিণ চরিলাম গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার কৃষ্ণ সংঘ। গ্রাহক একজন সরকারি কর্মচারী p.w.d. কর্মরত। গ্রাহকের অভিযোগ বিগত চার বছর ধরে স্টেট কো-অপারেটিভ ব্যাংক ননী গোপালশুক্ল দাসের আধার কার্ড অন্য এক মহিলার ব্যাংক একাউন্টে লিংক করে রেখেছেন। যার ফলে ননী গোপাল শুক্ল দাস বিগত তিন বছর ধরে গ্যাস এর ভর্তুকির টাকা পাচ্ছেন না।২০১৮ সাল থেকে ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে মৌখিকভাবে জানিয়ে আসছেন। আজ ঠিক করে দেবে কাল ঠিক করে দেবে পরশু ঠিক করে দেবে বলে আজ পর্যন্ত ঠিক করে নি। গীতা রানী দেবনাথ নামে এক মহিলার ব্যাংক একাউন্টে ননী গোপাল দাসের আধার কার্ড লিঙ্ক করে রেখেছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। যার ফলে গ্যাসের ভর্তুকি টাকা গীতা রানী দেবনাথ এর একাউন্টে টাকা ঢুকেছে। অথচ স্টেট কো-অপারেটিভ ব্যাংক চরিলাম শাখায় ননী গোপাল শুক্ল দাস এর কোন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই। এটা কেমন করে সম্ভব? সংবাদ মাধ্যমের সামনে ননী বাবু তার খুব ব্যক্ত করেছেন। ননী গোপাল শুক্ল দাস এর আধার কার্ড নম্বর হলো ৯২৯৪ ০৩৫৮ ৩৫৮৬ ননী বাবুর অভিযোগ হলো উনার পরিশ্রমের টাকা অন্যের ব্যাংক একাউন্টে ঢুকেছে। অথচ ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে বলার পরও এখন পর্যন্ত ঠিক করে দিচ্ছেন না। যার ফলে ননীগোপাল শুক্লা দাস গতকাল সিপাহী জলা জেলাশাসক অফিসে গিয়ে ছেন অভিযোগ জানানোর জন্য। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে অফিসে ঢুকতে দেওয়া হয়নি বলে উনি জানিয়েছেন। জেলাশাসক এবং অতিরিক্ত জেলা শাসক কে জানিয়ে যদি কোনো সুরাহা না হয় তাহলে ননীগোপাল শুক্লা দাস আইনের আশ্রয় নিতে বাধ্য থাকবেন বলে জানিয়েছেন সংবাদমাধ্যমকে। স্টেট কো-অপারেটিভ ব্যাংক চরিলাম সাকার বিরুদ্ধে একেরপর এক অভিযোগ তুলেছেন গ্রাহকরা। প্রশ্নের মুখে দাঁড়িয়েছে এই ব্যাঙ্কের গ্রাহক পরিষেবা নিয়ে।

Exit mobile version