Site icon janatar kalam

কসবা ঐতিহ্যবাহি দিঘী থেকে দুই হাজার কেজি মাছ চুরি, নিদ্রায় সোসাইটির কর্মকর্তারা

জনতার কলম ত্রিপুরা আগরতলা প্রতিনিধি:- রাতের অন্ধকারে প্রশাসন থেকে আরম্ভ করে সোসাইটির সমস্ত কর্মকর্তাদের ঘুমে রেখে কসবা ঐতিহ্যবাহি দিঘী থেকে দুই হাজার কেজি মাছ চুরি করে নিয়ে যাই শহরের প্রভাবশালী নেতারা স্থানীয় এক নেতার সাহায্য নিয়ে। গত কয়েকমাস পূর্বে 1000 কেজির অধিক মাছ চুরি করে নিয়েছিল। কিন্তু কেউ মুখ খুলেনি কে বা কারা সেই মাছ নিয়ে গেছে ।পুনরায় গতকাল রাত্রিবেলা অর্থাৎ গভীর রাত্রে শহর থেকে জেলেদের এনে দুই হাজার কেজি মাছ চুরি করে নিয়ে যাই ।এদিকে এলাকার বিধায়ক নারায়ণ চৌধুরী সেই খবর পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে গোটা বিষয়টি তদন্তের জন্য মাঠে নেমেছেন। জানা যায় সোসাইটির দায়িত্বে থাকা কেউ সেই ঘটনা জানেনা। আরও অবাক করার মত বিষয় হলো কমলাসাগর বাজাৱ সম্পাদক মদন শিব ঘুম থেকে যেন সজাগ হয়েছেন সেই ঘটনার খবর পেয়ে। কমলাসাগর পঞ্চায়েত সচিব যিনি সোসাইটির কোষাধ্যক্ষ পদে রয়েছেন তিনিও কিছু জানি নি বলে জানালেন আমাদের ক্যামেরার সামনে ।অন্যদিকে বিশালগড় মহকুমা শাসক জয়ন্ত ভট্টাচার্য কে সেই ব্যাপারে অবহিত করলে তিনি ফোনের মাধ্যমে জানিয়ে দেন কিছু জানেনা আবার সোসাইটির ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন বিশালগড় ব্লক চেয়ারপারসন ছন্দা দেববর্মা তার কাছে জানতে গেলে তিনি বলেন কিছু জানিনা ।রয়েছে সোসাইটির চেয়ারম্যান সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক এর হাতে দায়িত্বে। যদিও এলাকার বিধায়ক অভিযোগ করেছেন চেয়ারম্যানের মদতে সেই ঘটনা ঘটেছে ।এখন প্রশ্ন হলো সোসাইটির কর্মকর্তারা না জেনে কি করে রাতের গভীর রাতে সেই মাছগুলি চুরি হয়ে যাই পবিত্র মন্দির চত্বর থেকে ।তা গোটা এলাকায় গুঞ্জন শুরু হয়ে গেছে। কমলাসাগর কসবা সোসাইটির চেয়ারম্যান সাংসদ প্রতিমা ভৌমিক কে বানিয়ে কমিটির মধ্যে রাখা হয়েছিল মহকুমা শাসক ব্লক সমষ্টি আধিকারিক পঞ্চায়েত সচিব সহ অন্যান্যদের কিন্তু কেউ জানে না সেই ঘটনা। যার ফলে গোটা এলাকায় চরম উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। যদিও এলাকার বিধায়ক নারায়ণ চৌধুরী ইতিমধ্যে মাঠে নেমে সুষ্ঠু তদন্ত দাবি রাখলেন।

Exit mobile version