জনতার কলম ত্রিপুরা আগরতলা প্রতিনিধিঃ- রাজ্যের স্বাস্থ্য পরিষেবা নিয়ে এবং তার পাশাপাশি যারা কোভিড কেয়ার সেন্টারে রয়েছেন তাদের নিম্নমানের খাবার দেওয়া হচ্ছে যা কভিড রোগীরা ছুড়ে ফেলে দিচ্ছেন।এছাড়া যারা দিন আনে দিন খায় শ্রমজীবী অংশের মানুষ চা ওয়ালা, রিক্সা, টমটম, অটোচালক, ভাইয়েরা ও চপ, ফুচকা, আইসক্রিম বিক্রেতারা এদের বিষয় নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করলেন বিধায়ক সুদীপ রায় বর্মন। তিনি বলেন বর্তমানে রাজ্যের কোভিড পরিস্থিতিতে সরকারকে আরো সচেষ্ট ভূমিকা নিয়ে কাজ করার জন্য, তাহলে যারা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তারা বিশেষভাবে উপকৃত হবেন। বর্তমানে করোনা পরিস্থিতিতে রাজ্যের রেল পরিষেবা কিছুদিনের জন্য বন্ধ রাখলে পরে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের সংখ্যা কমতে পারে কারণ রেল এর মাধ্যমে বিভিন্ন স্টেশন থেকে উপচে পড়া যাত্রীরা যেভাবে একসঙ্গে চলাফেরা করছেন তাতে করে সংক্রামন আরো বাড়ছে এবং বিভিন্ন বাজারে রাস্তাঘাটে সবাই যাতে মাক্স ব্যবহার করে তাহলে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোগ কে প্রতিরোধ করা যাবে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। রাজ্যের যে সমস্ত জনগণ করোনা সংক্রামিত হয়েছেন দুস্থ গরিব শ্রমিক শ্রেণীর লোকেরা সঠিক মত খাদ্য না পাওয়ার কারণে তারা দুর্বল হয়ে পড়ছেন তাই তাদের জন্য রাজ্য সরকার ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য রাজ্য সরকারকে পদক্ষেপ গ্রহণ করার আহবান করেন। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোগ যাতে ছড়াতে না পারে তার জন্য বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলো যেভাবে দায়িত্ব নিয়ে বর্তমান প্যানডেমিক পরিস্থিতিতে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন তাদেরকে বিধায়ক সাধুবাদ জানান। এই পরিস্থিতি থেকে রাজ্যের জনগণকে সুরক্ষিত রাখার জন্য এবং করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোগ প্রতিরোধ করার জন্য সরকারী এবং বেসরকারী ভাবে জনসচেতনতা একান্ত প্রয়োজন বলে দাবি করেন বিধায়ক সুদীপ রায় বর্মন।