জনতার কলম ত্রিপুরা আগরতলা প্রতিনিধিঃ-বাংলাদেশ সরকারের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের সহকারি হাই কমিশন মোহাম্মদ জুবায়েদ হোসেন, সহকারী হাইকমিশনার মোঃ জাকির হোসেন ভূঁইয়া প্রথম সচিব,সহ আরো অন্যান্যরা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে রাজধানীর বিজয় সরণির দুইপাশে নানা ব্যানার ও ফেস্টুন দিয়ে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ। তার সাথে সাথে আগরতলার বাংলাদেশ ভিসা অফিসে এ অনুষ্ঠান করা হয়। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও শেখ মুজিবুর রহমানের মূর্তিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করা হয়। বিশেষ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের মূল যে ব্যক্তি দেশকে স্বাধীন করার জন্য নিজের জীবন বিসর্জন দিয়েছেন উনার মত ব্যক্তি কে বাংলাদেশের মানুষ যেমন কোনদিন ভুলতে পারবেন না তেমনি উনার কাজের ধারাবাহিকতা ছিল অন্যরকম তার জন্যই আজ বাংলাদেশে সোনার বাংলার রূপ নেয় আরে রূপকার ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সংগ্রামী মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের স্বাধীনতার 50 বছর অর্থাৎ সুবর্ণজয়ন্তী চলছে। এর মাঝেই হিসাব চলছে প্রত্যাশা প্রাপ্তির। মহান মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র 9 মাসের লড়াইয়ের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ আর লাল সবুজের পতাকা। মহান মুক্তিযুদ্ধ বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ অধ্যায়। বাঙালি জাতির হাজার বছরের ইতিহাসে নিঃসন্দেহে সবচেয়ে গৌরবময় অধ্যায় মুক্তিযুদ্ধ। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস একদিকে যেমন করুন, শোকাবহ, লোমহর্ষক, তেমনি ত্যাগের মহিমায় উজ্জ্বল ও বীরত্বপূর্ণ। এদিন আগরতলার বাংলাদেশের ভিসা হাইকমিশনার বাংলাদেশের 50 বছর পূর্তি উপলক্ষে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানান।